BDFile Telegram channel
BDFile Telegram channel

২০ ডিসে, ২০২৩

বাদীপক্ষ অভিযোগ বিরুদ্ধে নারাজী মামলা (Word File) Plaintiff's complaint against the case

বাদীপক্ষ অভিযোগ বিরুদ্ধে নারাজী মামলা (Word File) Plaintiff's complaint against the case

বাংলাদেশে আইনে বাদীপক্ষ অভিযোগ পত্রের বিরুদ্ধে নারাজীর দরখাস্ত দায়বদ্ধতার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই দরখাস্ত করা হয় যখন কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান বাদীপক্ষ হিসেবে অভিযোগ পত্র দাখিল করে একটি মামলার বিরুদ্ধে উপস্থিত হয়নি বা নির্দিষ্ট কোন অবস্থায় উপস্থিত হয় নি। এই দরখাস্ত দাখিল করতে হয় আইনের নির্দিষ্ট বিধিমালার মাধ্যমে।

একজন বাদীপক্ষের স্থিতি এবং উপস্থিতি না থাকলে মামলাটি কানুন স্বীকৃত না হবে এবং নারাজীর দরখাস্ত অপ্রয়োজনীয় হবে। তবে যদি সঠিক ব্যবস্থা না থাকে এবং বাদীপক্ষের উপস্থিতি না হওয়ার কারণে কোন মামলার ফলস্বরূপ নিষ্পত্তি করা না যায় তবে নারাজীর দরখাস্ত দাখিল করা হতে পারে।

বাদীপক্ষ অভিযোগ বিরুদ্ধে নারাজী





বাদীপক্ষ অভিযোগ বিরুদ্ধে নারাজী বলতে বোঝায় বাদীপক্ষ কর্তৃক আনা অভিযোগের বিরুদ্ধে অভিযুক্ত পক্ষের অসন্তোষ প্রকাশ করা।

The plaintiff disagreed against the complaint কাদের প্রয়োজন:

  • যারা মনে করেন যে বাদীপক্ষ তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ এনেছে।
  • যারা মনে করেন যে বাদীপক্ষের অভিযোগে তাদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হচ্ছে।
  • যারা মনে করেন যে বাদীপক্ষের অভিযোগের কারণে তাদের আইনি ঝামেলায় পড়তে হচ্ছে।

Badipoksho Ovijog Biruddhe Naraji কি সুবিধা:

  • নারাজী জানানোর মাধ্যমে অভিযুক্ত পক্ষ তাদের অসন্তোষ প্রকাশ করতে পারেন।
  • নারাজী জানানোর মাধ্যমে অভিযুক্ত পক্ষ আদালতকে তাদের পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন করার সুযোগ পান।
  • নারাজী জানানোর মাধ্যমে অভিযুক্ত পক্ষ আদালতকে বাদীপক্ষের অভিযোগের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারেন।

Badipoksho Ovijog Biruddhe Naraji করতে সাথে কি কি লাগবে:

  • নারাজী জানানোর জন্য একটি আবেদন লিখতে হবে।
  • আবেদনে অভিযোগের বিরুদ্ধে অভিযুক্ত পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন করতে হবে।
  • আবেদনের সাথে প্রয়োজনীয় প্রমাণ সংযুক্ত করতে হবে।
  • আবেদনটি আদালতে জমা দিতে হবে।

নারাজী জানানোর আবেদনে সাধারণত নিম্নলিখিত বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়:

  • অভিযোগের বিবরণ
  • অভিযোগের বিরুদ্ধে অভিযুক্ত পক্ষের যুক্তি
  • অভিযোগের বিরুদ্ধে প্রমাণ
  • অভিযুক্ত পক্ষের আবেদন

নারাজী জানানোর আবেদন আদালতে জমা দেওয়ার পর আদালত আবেদনটি বিবেচনা করে প্রয়োজনীয় আদেশ দেবেন।

উল্লেখ্য যে, নারাজী জানানোর আবেদন করার আগে একজন আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করা উচিত।


বাংলাদেশের আইন বইয়ে বাদীপক্ষ অভিযোগ পত্রের বিরুদ্ধে নারাজীর দরখাস্ত সম্পর্কিত বিষয়টি জটিল। কিন্তু আইনগুলি আছে যা এই প্রশ্নগুলির জবাব দিয়ে আপনাকে সাহায্য করতে পারে:
১। নারাজীর দরখাস্ত কি?
উত্তর: নারাজীর দরখাস্ত হল একটি আবেদনপত্র যা কোনও ব্যক্তি বা পক্ষ সরকার বা আদালতের কাছে দাখিল করে তাদের সন্তুষ্টিকর না হওয়ার কারণে বাদীপক্ষ অভিযোগ পত্রের বিরুদ্ধে নারাজ হয়েছে।

২। নারাজীর দরখাস্ত দাখিল করার সময় কী দলিল দিতে হবে?
উত্তর: নারাজীর দরখাস্ত দাখিল করার সময় দলিল হিসেবে আবেদনপত্র এবং সমস্যার বিবরণ দিতে হবে। আবেদনপত্রে একটি সমস্যার বর্ণনা করা হবে এবং সেই সমস্যার সমাধানের প্রস্তাব করতে হবে।

৩। নারাজীর দরখাস্ত কোন ধরনের দরখাস্ত এবং কখন জমা দেওয়া যাবে?
উত্তর: নারাজীর দরখাস্ত হলো এমন একটি পত্র যা আইনকে নির্দেশ করে যে বিষয়ে বাদীপক্ষের অভিযোগ পত্রে ভুল আছে এবং তার বিষয়টি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। নারাজীর দরখাস্ত জমা দেওয়া যাবে যখন বাদীপক্ষের অভিযোগ পত্রের বিরুদ্ধে যারা নারাজ তারা এই দরখাস্ত জমা দিতে পারেন।

৪। নারাজীর দরখাস্ত জমার ক্ষেত্রে কী ধরনের সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র দরকার?
উত্তর: নারাজীর দরখাস্ত জমার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র হলো বাদীপক্ষের অভিযোগ পত্র, আদালতে জমার জন্য নারাজির দরখাস্ত ফরম এবং নারাজিতে পরিচালনা করা হচ্ছে কোনো মামলা বা দলিল সম্পর্কে যে তথ্য গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হবে।

৫। নারাজীর দরখাস্তের কারণে বাদীপক্ষের কি ক্ষতি হতে পারে?
উত্তর: নারাজীর দরখাস্তের ফলে বাদীপক্ষের ক্ষতি হতে পারে, যেমন মানহানি, আইনশৃঙ্খলা বহির্ভূত হওয়া, সময়সীমা অতিক্রম হওয়া ইত্যাদি।

নারাজীর দরখাস্ত করার পূর্বে কী করা উচিত?
উত্তর: নারাজীর দরখাস্ত করার আগে বাদীপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে সমস্যাটি সমাধান করার চেষ্টা করা উচিত। সাধারণত, বিচারকের কাছে একটি নামজারি পত্র জমা দিতে হয় যাতে পূর্বের চেষ্টা করা হয় কিনা তা দেখা যায়। এছাড়াও নারাজীর দরখাস্ত করার জন্য বাদীপক্ষ অবশ্যই আইনশৃঙ্খলার বিধানসমূহ মেনে চলতে হবে।

0 Comments:

BDFile Telegram channel