মুক্তিযোদ্ধা কোটা প্রত্যয়ন পত্র নমুনা
বাংলাদেশ সরকার মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ঢাকা
মুক্তিযোদ্ধা কোটা প্রত্যয়ন পত্র
ক্রমিক নম্বর: [নম্বর]
তারিখ: [তারিখ]
বিষয়: [আপনার নাম] এর মুক্তিযোদ্ধা কোটা প্রত্যয়ন।
[আপনার নাম], [আপনার ঠিকানা] এর একজন বাসিন্দা, [আপনার পিতার নাম] এর পুত্র/কন্যা, [আপনার মায়ের নাম] হিসেবে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরির জন্য আবেদন করেছেন।
এই প্রত্যয়ন পত্রের মাধ্যমে আমরা জানাচ্ছি যে, [আপনার নাম] এর পিতা/মাতা [মুক্তিযোদ্ধার নাম] একজন স্বীকৃত মুক্তিযোদ্ধা। তিনি [মুক্তিযোদ্ধার যুদ্ধের সেক্টর/সাব-সেক্টর] এ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন।
সুতরাং, [আপনার নাম] মুক্তিযোদ্ধা কোটার জন্য আবেদনের যোগ্য।
এই প্রত্যয়ন পত্রটি [আপনার প্রয়োজন অনুসারে] ব্যবহারের জন্য প্রদান করা হল।
স্বাক্ষর:
[প্রত্যয়নকারীর নাম]
[পদবী]
[কার্যালয়ের নাম]
[সিল]
দ্রষ্টব্য:
- এই নমুনাটি কেবলমাত্র একটি নির্দেশিকা হিসেবে ব্যবহার করা উচিত।
- প্রকৃত প্রত্যয়ন পত্রে কিছুটা পরিবর্তন থাকতে পারে।
- আপনার প্রয়োজন অনুসারে নমুনাটি পরিবর্তন করতে পারেন।
আরও তথ্যের জন্য:
- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট: https://molwa.gov.bd/
- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হেল্পলাইন: 16222
------ * ------
মুক্তিযোদ্ধা কোটা প্রত্যয়ন পত্র হলো বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত একটি সনদ যা মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের সরকারি চাকরিতে কোটা সুবিধা পেতে সাহায্য করে। এই পত্রটি ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা কোটায় আবেদন করা সম্ভব নয়।
কারণ:
- সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৩০% কোটা সংরক্ষিত আছে।
- মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য ৩০% কোটা সংরক্ষিত আছে।
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির ক্ষেত্রেও মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের জন্য কোটা প্রযোজ্য।
- অন্যান্য সুবিধা পেতেও এই পত্রটি প্রয়োজন।
কোথায় পাবেন:
- জেলা মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ অধিদপ্তর: আপনার জেলার মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ অধিদপ্তরে আবেদন করে এই প্রত্যয়ন পত্র পেতে পারেন।
- উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ অফিস: আপনার উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ অফিসে আবেদন করেও এই পত্র পেতে পারেন।
- অনলাইনে: মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট (https://molwa.gov.bd/) থেকে অনলাইনে আবেদন করেও এই পত্র পেতে পারেন।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
- মুক্তিযোদ্ধার সনদপত্র (মূল ও ফটোকপি)
- জাতীয় পরিচয়পত্র (মূল ও ফটোকপি)
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি (২ কপি)
- আবেদনপত্র (নির্ধারিত ফর্মে)
আবেদন প্রক্রিয়া:
- উপরে উল্লেখিত যেকোনো একটি কর্তৃপক্ষের কাছে নির্ধারিত ফর্মে আবেদন করতে হবে।
- আবেদনপত্রের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
- আবেদনপত্র যাচাই-বাছাই করার পর কর্তৃপক্ষ প্রত্যয়ন পত্র প্রদান করবে।
প্রক্রিয়া সময়:
- আবেদনপত্র যাচাই-বাছাই করতে সাধারণত ১৫-৩০ দিন সময় লাগে।
ফি:
- আবেদনপত্রের জন্য নির্ধারিত ফি প্রদান করতে হবে।
মন্তব্য:
- মুক্তিযোদ্ধা কোটা প্রত্যয়ন পত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ সনদ।
- এই পত্রটি সাবধানে সংরক্ষণ করতে হবে।
- কোন তথ্য গোপন না করে সঠিকভাবে আবেদন করতে হবে।
এই প্রবন্ধটি কেবলমাত্র তথ্য প্রদানের উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছে। আইনি বিষয়ে পরামর্শের জন্য একজন আইনজীবীর সাথে যোগাযোগ করুন।
যৌথ ব্যবসা চুক্তিপত্র
উত্তরমুছুন