২৪ ফেব, ২০২৪

মুক্তিযোদ্ধা কোটা প্রত্যয়ন পত্র নমুনা

মুক্তিযোদ্ধা কোটা প্রত্যয়ন পত্র নমুনা

মুক্তিযোদ্ধা কোটা প্রত্যয়ন পত্র

মুক্তিযোদ্ধা কোটা প্রত্যয়ন পত্র নমুনা

বাংলাদেশ সরকার মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ঢাকা

মুক্তিযোদ্ধা কোটা প্রত্যয়ন পত্র

ক্রমিক নম্বর: [নম্বর]

তারিখ: [তারিখ]

বিষয়: [আপনার নাম] এর মুক্তিযোদ্ধা কোটা প্রত্যয়ন।

[আপনার নাম], [আপনার ঠিকানা] এর একজন বাসিন্দা, [আপনার পিতার নাম] এর পুত্র/কন্যা, [আপনার মায়ের নাম] হিসেবে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরির জন্য আবেদন করেছেন।

এই প্রত্যয়ন পত্রের মাধ্যমে আমরা জানাচ্ছি যে, [আপনার নাম] এর পিতা/মাতা [মুক্তিযোদ্ধার নাম] একজন স্বীকৃত মুক্তিযোদ্ধা। তিনি [মুক্তিযোদ্ধার যুদ্ধের সেক্টর/সাব-সেক্টর] এ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন।

সুতরাং, [আপনার নাম] মুক্তিযোদ্ধা কোটার জন্য আবেদনের যোগ্য।

এই প্রত্যয়ন পত্রটি [আপনার প্রয়োজন অনুসারে] ব্যবহারের জন্য প্রদান করা হল।

স্বাক্ষর:

[প্রত্যয়নকারীর নাম]

[পদবী]

[কার্যালয়ের নাম]

[সিল]

দ্রষ্টব্য:

  • এই নমুনাটি কেবলমাত্র একটি নির্দেশিকা হিসেবে ব্যবহার করা উচিত।
  • প্রকৃত প্রত্যয়ন পত্রে কিছুটা পরিবর্তন থাকতে পারে।
  • আপনার প্রয়োজন অনুসারে নমুনাটি পরিবর্তন করতে পারেন।

আরও তথ্যের জন্য:

  • মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট: https://molwa.gov.bd/
  • মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হেল্পলাইন: 16222


------ * ------

মুক্তিযোদ্ধা কোটা প্রত্যয়ন পত্র হলো বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত একটি সনদ যা মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের সরকারি চাকরিতে কোটা সুবিধা পেতে সাহায্য করে। এই পত্রটি ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা কোটায় আবেদন করা সম্ভব নয়।

কারণ:

  • সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৩০% কোটা সংরক্ষিত আছে।
  • মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য ৩০% কোটা সংরক্ষিত আছে।
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির ক্ষেত্রেও মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের জন্য কোটা প্রযোজ্য।
  • অন্যান্য সুবিধা পেতেও এই পত্রটি প্রয়োজন।

কোথায় পাবেন:

  • জেলা মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ অধিদপ্তর: আপনার জেলার মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ অধিদপ্তরে আবেদন করে এই প্রত্যয়ন পত্র পেতে পারেন।
  • উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ অফিস: আপনার উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ অফিসে আবেদন করেও এই পত্র পেতে পারেন।
  • অনলাইনে: মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট (https://molwa.gov.bd/) থেকে অনলাইনে আবেদন করেও এই পত্র পেতে পারেন।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

  • মুক্তিযোদ্ধার সনদপত্র (মূল ও ফটোকপি)
  • জাতীয় পরিচয়পত্র (মূল ও ফটোকপি)
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি (২ কপি)
  • আবেদনপত্র (নির্ধারিত ফর্মে)

আবেদন প্রক্রিয়া:

  • উপরে উল্লেখিত যেকোনো একটি কর্তৃপক্ষের কাছে নির্ধারিত ফর্মে আবেদন করতে হবে।
  • আবেদনপত্রের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
  • আবেদনপত্র যাচাই-বাছাই করার পর কর্তৃপক্ষ প্রত্যয়ন পত্র প্রদান করবে।

প্রক্রিয়া সময়:

  • আবেদনপত্র যাচাই-বাছাই করতে সাধারণত ১৫-৩০ দিন সময় লাগে।

ফি:

  • আবেদনপত্রের জন্য নির্ধারিত ফি প্রদান করতে হবে।

মন্তব্য:

  • মুক্তিযোদ্ধা কোটা প্রত্যয়ন পত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ সনদ।
  • এই পত্রটি সাবধানে সংরক্ষণ করতে হবে।
  • কোন তথ্য গোপন না করে সঠিকভাবে আবেদন করতে হবে।

এই প্রবন্ধটি কেবলমাত্র তথ্য প্রদানের উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছে। আইনি বিষয়ে পরামর্শের জন্য একজন আইনজীবীর সাথে যোগাযোগ করুন।

1 টি মন্তব্য:

BDFile Telegram channel
BDFile Telegram channel